হোস্টিং সার্ভার সাধারণত কত ধরনের হয়ে থাকে

Internet-ইন্টারনেট

প্রায় যত ধরনের হোস্টিং সার্ভার কোম্পানি আছে প্রায় সকলেই বিভিন্ন প্যাকেজ ও বিভিন্ন স্তর হিসেবে ওয়েব হোস্টিং সার্ভিস দিয়ে থাকে এ সকল প্যাকেজ গুলোর মধ্যে সফটওয়্যার on ক্লিক ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টলেশন ssl ফ্রিডোমেন ইত্যাদি ইনক্লুডেড থাকে। আমরা যারা প্রথমত ওয়েভ হোস্টিং সার্ভিস নিতে চাই তারা আসলে নির্ধারণ করতে পারিনা যে আমার কোন হোস্টিং সার্ভিসটা নেওয়া প্রয়োজন তাই আজ আমি এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমরা যখন একটি নতুন ওয়েবসাইট ক্রিয়েট করি তখন আমাদের ভিজিটর কম থাকে এটাই স্বাভাবিক তাই সে ক্ষেত্রে আমরা সেয়ার হোস্টিং সার্ভিস গুলো ব্যবহার করতে পারি। এছাড়াও প্রায় সকল কোম্পানিরই আরো কিছু হোস্টিং সার্ভিস আছে যেমন: shared hosting. VPS hosting. Cloud hosting. WordPress hosting. Dedicated hosting. আর এই সকল প্যাকেজের মধ্যে সবথেকে বেশি জনপ্রিয় এবং এফএডেবল প্যাকেজ হলো শেয়ার হোস্টিং।

যেহেতু আমাদের ওয়েবসাইট যখন আমরা ক্রিয়েট করি এ অবস্থায় ভিজিটর কম থাকে তাই শেয়ার হোস্টিং এর ব্যান্ডউইথ এস এস এল এবং হার্ডডিস্ক স্পেস আমাদের জন্য রিজনেবল প্রাইসে হয়ে থাকে।শেয়ার হোস্টিং এর জন্য বিস্তারিত বলতে গেলে বলা যায় শেয়ার হোস্টিং বলতেই বোঝা যায় যে আপনার হোস্টিংকে অন্য কারো সাথে শেয়ার করতে হবে। মূলত যখন আমরা কেউ নতুন ওয়েবসাইট ক্রিয়েট করি তখন আমাদের যেহেতু ভিজিটের কম থাকে সেজন্য আমরা ক্লাউড হোস্টিং বা ডেডিকেটেড হোস্টিং ক্রয় করার চেয়ে শেয়ার হোস্টিং ক্রয় করা উত্তম মনে করি আর তাছাড়া আমরা যারা শুরু থেকে শুরু করতে চাই তাদের বেশিরভাগই এ বিষয়টা নিয়ে অধিক বাজেটও থাকে না সে ক্ষেত্রে বাজেট ফ্রেন্ডলি প্যাকেজ হিসেবে শেয়ার হোস্টিং রিকমেন্ডেড।

যদিও শেয়ার হোস্টিং নাম এবং শেয়ার হোস্টিং এর ক্ষেত্রে আমাদের যারা অন্য ছোটখাটো উদ্যোক্তা আছে তাদের পোস্টিং ডেটা গুলো শেয়ার হিসেবে একই সার্ভারে রাখা হয় সেক্ষেত্রে প্রশ্ন আসতে পারে আমার বেটার সিকিউরিটি আছে কিনা…? উত্তর অবশ্যই আপনার ডাটা সিকিউর কেননা আমরা একটি ওয়েবসাইট এর সকল ডাটা এক সার্ভারে রাখলেও প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা স্পেস এবং ব্যান্ডউইথ নির্ধারণ করা থাকে সেক্ষেত্রে অবশ্যই সকলে ডেটাই সিকিউট থাকে। এবং ক্লাউড হোস্টিং বা ডেডিকেটেড হোস্টিং এর ক্ষেত্রে সর্বদাই প্রাইস একটু হাই হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে যদি আপনি নতুন কোন বিজনেস স্টার্ট করেন এমতাবস্থায় আপনি শুরুতেই বেশি ইনভেস্ট করতে চাইবেন না এটাই স্বাভাবিক। এখন প্রশ্ন হল আমার যখন ওয়েবসাইট এ অনেক ভিজিটর আসবে বা আমার ওয়েবসাইটটা একটু বড় ওয়েবসাইটে পরিণত হবে তখন আমার করণীয় কি..? তখন অবশ্যই আপনি আপনার হোস্টিং সার্ভার টি আপডেট করে বা রিপ্লেস করে ডেডিকেটেড হোস্টিং বা ক্লাউড হোস্টিং এ ট্রান্সফার করে নেবেন তাহলে আপনার এ সমস্যাটি সমাধান হয়ে যাবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *